সর্বশেষ

Friday, 5 August 2022

রাব্বি হাসানের প্রথম স্বেচ্ছায় রক্তদান

রাব্বি হাসানের প্রথম স্বেচ্ছায় রক্তদান

“রক্তে মোরা বন্ধু গড়ি, রক্ত দিবো জীবন ভড়ি”

যদি হই রক্ত দাতা
জয় করবো মানবতা
রক্ত দিলে হয় না ক্ষতি
জাগ্রত হয় মানবিক অনুভুতি।
মানবতার ডাকে সারা দিয়ে  বন্ধু অনলাইন রক্তদান সংগঠন এর পক্ষ থেকে  ০৬-০৮-২০২২ইং এ ১ম বারের মতো সিরাজগঞ্জ সদর হাসপাতাল , এক ব্যাগ B+(ve) লাল ভালবাসা দান করলো। 
FOBDO এর পক্ষ থেকে তাকে 
অভিনন্দন
ধন্যবাদান্তে,
আহম্মদ বাবু বেলকুচি শাখা, সিরাজগঞ্জ।
01642-81328
সহযোগিতায়,



Saturday, 18 December 2021

বিজয় মাসে ৪র্থ বারের মত রক্তদান সম্পূর্ণ করলো হাবিব

বিজয় মাসে ৪র্থ বারের মত রক্তদান সম্পূর্ণ করলো হাবিব

 



#রক্তে_মোরা_বন্ধু_গড়ি, #রক্ত_দিবো_জীবন_ভড়ি❤
যদি হয় রক্ত দাতা
 জয় করবো মানবতা
 রক্ত দিলে হয় না ক্ষতি
 জাগ্রত হয় মানবিক অনুভুতি।
 #মানবতার ডাকে সারা দিয়ে #বন্ধু_অনলাইন_রক্তদান_সংগঠন এর পক্ষ থেকে হাবিব 17/12/2021ইং এ ৪ বারের মতো #পপুলার_ডায়াবেটিক_এন্ড_সেন্টার_হসপিটালে, এক ব্যাগ #AB+(ve)💓লাল ভালবাসা❤ দান করলো। #FOBDO এর পক্ষ থেকে তাকে 
#অভিনন্দন💔
💢ধন্যবাদান্তে,
  বাবু  ও Mazharul Islam Jitu 
☎ 01642-813280
💢সহযোগিতায়: সুমন, বাবু

রক্তদানের ১০টি উপকারিতা

রক্তদানের ১০টি উপকারিতা


 

কখনও ভেবে দেখেছেন কি, আপনার দান করা একব্যাগ অর্থাৎ মাত্র ৩৩০মিলি রক্ত একজন মানুষের জীবন রক্ষা করতে পারে! বর্তমানে বাংলাদেশে প্রতি বছর ৪ লাখ ব্যাগ রক্তের প্রয়োজন হয়।। এবং এই রক্তের একটা বড় অংশই আসে পেশাদার রক্ত বিক্রেতার কাছ থেকে। উল্লেখ যে পেশাদার বিক্রেতাদের রক্তকে দূষিত রক্ত হিসেবেই চিহ্নিত করা হয়। কেননা এদের পেশাদার বিক্রেতাদের মাঝে একটা বড় অংশ আছে যারা কিনা বিভিন্ন রকম নেশায় কিংবা রগে আক্রান্ত। অনেক সময়েই নিরুপায় হয়ে এই দূষিত রক্ত গ্রহণ করে জটিল রোগে আক্রান্ত হন অনেক মানুষ, এমনকি মৃত্যুবরণও করে থাকেন। সুতরাং বুঝতেই পারছেন যে কেনা রক্ত কোনও ভাবেই নিরাপদ নয়। তাই আপনি যদি নীরোগ ও সুস্থ হয়ে থাকেন, তাহলে অতি অবশ্যই আপন বা পরিচিত জনদের প্রয়োজনের সময় রক্তদানে এগিয়ে আসুন। শুধু তাই নয়, মানবতার সেবায় এগিয়ে আসতে চাইলে দান করতে পারেন বিভিন্ন সংস্থাতেও কিংবা কারো প্রয়োজনে । একজন সুস্থ ও নীরোগ মানুষ প্রতি ৩ মাস অন্তর অন্তর রক্ত দান করতে পারেন। এতে শরীরের কোনও ক্ষতি তো হয়ই না, বরং আপনার স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী এই রক্তদান। কিভাবে? চলুন, বিস্তারিত ব্যাখ্যা করা যাক। 

রক্তদানের উপকারিতাঃ- 

১. রক্তদান স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। কেননা রক্তদান করার সঙ্গে সঙ্গে আপনার শরীরের মধ্যে অবস্থিত ‘বোন ম্যারো’ নতুন কণিকা তৈরির জন্য উদ্দীপ্ত হয়। রক্তদানের ২ সপ্তাহের মধ্যে নতুন রক্তকণিকা জন্ম হয়ে ঘাটতি পূরণ হয়ে যায়। আর বছরে ৩ বার রক্তদান আপনার শরীরে লোহিত কণিকাগুলোর প্রাণবন্ততা বাড়িয়ে তোলে ও নতুন কণিকা তৈরির হার বাড়িয়ে দেয়।

২. নিয়মিত রক্তদানকারীর হৃদরোগ ও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কম অনেকটাই

৩. নিয়মিত স্বেচ্ছায় রক্তদানের মাধ্যমে বিনা খরচে জানা যায় নিজের শরীরে বড় কোনো রোগ আছে কিনা। যেমন : হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, সিফিলিস, এইচআইভি (এইডস) ইত্যাদি।

৪. সম্প্রতি ইংল্যান্ডের এক গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত স্বেচ্ছায় রক্তদানকারী জটিল বা দুরারোগ্য রোগ-ব্যাধি থেকে মুক্ত থাকেন অনেকাংশে। যেমন, নিয়মিত রক্তদান ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়ক।

৫. রক্তে কোলেসটোরলের উপস্থিতি কমাতে সাহায্য করে নিয়মিত রক্তদান।

৬. মুমূর্ষু মানুষকে রক্তদান করে আপনি পাচ্ছেন মানসিক তৃপ্তি। কারণ, এত বড় দান যা আর কোনোভাবেই সম্ভব নয়।

৭. রক্তদান ধর্মীয় দিক থেকে অত্যন্ত পুণ্যের বা সওয়াবের কাজ। একজন মানুষের জীবন বাঁচানো সমগ্র মানব জাতির জীবন বাঁচানোর মতো মহান কাজ। আমাদের সকলের ধর্মই আমাদের এই শিক্ষা দিয়ে থাকে।

৮. রক্তদানে আপনার নিজের অর্থ সাশ্রয়-ও হয়। রক্তদান কেন্দ্রের মাধ্যমে রক্ত দিলে পাঁচটি পরীক্ষা সম্পূর্ণ বিনা খরচে করে দেয়া হয় যা বাইরে করলে খরচ লাগবে প্রায় তিন হাজার টাকার মতো। সেগুলো হলো-এইচআইভি/এইডস, হেপাটাইটিস-বি, হেপাটাইটিস-সি, ম্যালেরিয়া ও সিফিলিস। তাছাড়া রক্তের গ্রুপও নির্ণয় করা হয়।

৯. নিয়মিত রক্তদান Hemochromatosis প্রতিরোধ করে। শরীরে অতিরিক্ত আয়রনের উপস্থিতিকে Hemochromatosis বলে।

১০. স্থূল দেহী মানুষদের ক্ষেত্রেও রক্তদান অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা পালন করে ওজন কমাতে। 

Friday, 17 December 2021

কতবার সিজার করা নিরাপদ?

কতবার সিজার করা নিরাপদ?

 

স্বাভাবিক ডেলিভারি ঝুঁকিপূর্ণ হলে মা ও শিশুর সুস্থতার স্বার্থে সিজারিয়ান পদ্ধতিতে ডেলিভারির প্রয়োজন হয়। সিজারিয়ান করানো খুব সাধারণ বিষয় হলেও এটা একটা বড় অপারেশন তাই এর নিজস্ব কিছু ঝুঁকি থাকে।  

মা ও শিশু স্বাস্থ্য বিষয়ক সাইট প্যারেন্টস ফেরারিল্যান্ড এক প্রতিবেদনে সিজারের কারণ ও ঝুঁকি সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছে।  

সিজার করার কারণ

■    নির্দিষ্ট সময় পার হওয়ার পরও যদি প্রসব ব্যথা শুরু না হয়
■    কোনো কারণে শিশুর স্বাস্থ্যের অবনতি হলে
■    প্রসব ব্যথা ৮-১২ ঘণ্টা অতিবাহিত হওয়ার পরেও যদি প্রসবের উন্নতি না হয়
■    গর্ভফুলের অবস্থান জরায়ুর মুখে থাকলে 
■    প্রচুর রক্তক্ষরণ হয়ে মা ও শিশুর জীবনের ঝুঁকি থাকলে
■    গর্ভের শিশুটি যদি অস্বাভাবিক অবস্থানে থাকে
■   প্রথম এক বা দুটি শিশুর জন্ম যদি এই পদ্ধতিতে হয়ে থাকে।

সিজারিয়ান ডেলিভারির ঝুঁকি

■    একাধিকবার সিজারের কারণে মায়ের ইউটেরাইন ইনফেকশনের ঝুঁকি বাড়ে
■    শিশুর জন্মের পরও ব্লিডিং হলে অনেক ক্ষেত্রে গর্ভ অপসারণ করে ফেলতে হয় একে হিস্টেরেক্টমি বলে
■    হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি বাড়ে
■    অচেতন অবস্থা সৃষ্টি করতে যেসব ড্রাগ ব্যবহার করা হয় সেগুলো অনেক সময় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে
■    অপারেশনের পর প্রজনন ক্ষমতা হ্রাস পেতে পারে
■    স্বাভাবিক ডেলিভারিতে অক্ষম হওয়ায় মানসিক অবসাদ হতে পারে
■    আর্থিক দিক থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে
■    প্রতিবার সিজারিয়ানে আগেরবারের চেয়ে বেশি সময় লাগতে পারে 
■    বেশ কয়েকবার সিজার করা হলে ক্ষতের কারণে অপারেশনের সময় ঘণ্টা ছাড়িয়ে যেতে পারে
■    এভাবে প্রতিটি সিজারিয়ানের সঙ্গে মায়ের জীবনে ঝুঁকি বাড়তে থাকে
■    শিশুরও দীর্ঘমেয়াদি স্বাস্থ্য সমস্যা হতে পারে
■    শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকে বা শিশু দুর্বল হয়।

স্কটিশ বিজ্ঞানীদের করা সমীক্ষা থেকে জানা গেছে, সিজারিয়ান পদ্ধতিতে জন্ম নেওয়া শিশুদের স্কুলের পারফরম্যান্স স্বাভাবিকভাবে জন্ম নেওয়া বাচ্চাদের চেয়ে খারাপ হয়৷ এর কারণ হিসেবে বলা হয়েছে যে, অপারেশন করে বাচ্চা বের করা হয় মায়ের প্রসব ব্যথা হওয়ার আগে, অর্থাৎ বাচ্চার মস্তিষ্ক পরিপূর্ণ হওয়ার আগেই৷

গর্ভাবস্থায় কোনো জটিল সমস্যা যদি সৃষ্টি না হয় তাহলে ভ্যাজাইনাল বার্থ বা নরমাল ডেলিভারি নিরাপদ। নরমাল ডেলিভারি শুধু বর্তমান গর্ভাবস্থার জন্যই ভালো নয় বরং পরবর্তীতে গর্ভধারণের জন্যও ভালো।  

 

বিশেষজ্ঞরা বলেন, তিন বারের বেশি সিজার করা যাবে না।

Thursday, 16 December 2021

১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে রক্তদান

১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে রক্তদান

 ১৬ ডিসেম্বর মহান বিজয় দিবসে রক্তদান

‘দেশের জন্য লাখ লাখ মানুষ জীবন দিয়েছেন। আর আমি মানুষকে বাঁচাতে একটু রক্ত দিতে পারব না!’ 


💓#রক্তে_মোরা_বন্ধু_গড়ি, #রক্ত_দিবো_জীবন_ভড়ি


 #মানবতার ডাকে সারা দিয়ে 16/12/2021ইং এ 2য় বারের মতো #স্কয়ার হাসপাতালে এক ব্যাগ #O+(ve) 💓লাল ভালবাসা❤ দান করলো।




Sunday, 12 December 2021

বাংলাদেশ ডাক বিভাগে নিয়োগ

বাংলাদেশ ডাক বিভাগে নিয়োগ

Organization Name: Directorate Of Posts (PMGEC)
Short Name: PMGEC
Application Start Date: Nov. 15, 2021
Application End Date: Dec. 15, 2021
Adv No: কর্ম-১৩/ছাড়পত্র/সরাসরি কোটা/২০১৯
Web Link:
                             Apply Online                               






থ্যালাসেমিয়াকে ভয় নয়!!

থ্যালাসেমিয়াকে ভয় নয়!!

থ্যালাসেমিয়া এটি একটি জিনগত রোগ, তবে এই রোগকে প্রতিরোধ করা সম্ভব। যদিও এই রোগের চিকিৎসা বেশ ব্যয়বহুল। এই রোগ থেকে রেহাই পেতে অস্থিমজ্জা প্রতিস্থাপন করতে হয়। 


থ্যালাসেমিয়া কেন হয়?
জিনগত সমস্যার কারণে থ্যালাসেমিয়া হয়। জিনগত সমস্যার কারণে রক্তের হিমোগ্লোবিনের কোনো কোনো চেইন তৈরি হয় না। হিমোগ্লোবিনের আলফা বা বিটা চেইন যেকোনোটি তৈরিতে সমস্যা হতে পারে। সেখান থেকে এ রোগের সূত্রপাত। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে বিটা থ্যালাসেমিয়া রোগীর সংখ্যাই বেশি, অর্থাৎ বেশির ভাগ রোগীরই হিমোগ্লোবিনের বিটা চেইন তৈরিতে সমস্যা হয়।

তবে হিমোগ্লোবিনের কোনো নির্দিষ্ট চেইন তৈরির জন্য প্রয়োজনীয় দুটি জিনের মধ্যে একটিতে যদি কারও সমস্যা হয়, তাহলে এই রোগে আক্রান্ত হবেন না, কিন্তু তিনি হবেন এই রোগের একজন বাহক। এই রোগের বাহকদের সাধারণত তেমন কোনো সমস্যা থাকে না। তবে একজন বাহক যদি পরবর্তীকালে অন্য একজন থ্যালাসেমিয়া বাহকের সঙ্গে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন, তাহলে তাঁদের সন্তানের থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা প্রবল।

থ্যালাসেমিয়ার লক্ষণ জিনগত সমস্যার কারণে হয় বলে এ রোগ সাধারণত শৈশবেই দেখা দেয়। রক্তশূন্যতা, জন্ডিস, বারবার বিভিন্ন জীবাণুর সংক্রমণে অসুস্থ হয়ে পড়া এবং শিশুর বৃদ্ধি সঠিকভাবে না হওয়া থ্যালাসেমিয়ার লক্ষণ। এসব রোগীর মুখের গড়নেও কিছু অস্বাভাবিকতা দেখা দিতে পারে। সাধারণত যকৃৎ ও প্লীহা বড় হয়ে যায়। রক্তশূন্যতা খুব বেশি হলে হূৎপিণ্ড তার কর্মক্ষমতা হারিয়ে ফেলতে পারে এবং রোগীর শ্বাসকষ্টসহ অন্যান্য উপসর্গ হতে পারে। নিতে হবে চিকিৎসা পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর যদি কোনো রোগী থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত বলে শনাক্ত হন, তাহলে তাঁকে চিকিৎসা দিতে হবে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে শিশুরাই থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হয়, তাই তাদের চিকিৎসা হওয়া উচিত একজন শিশু রক্তরোগ বিশেষজ্ঞের তত্ত্বাবধানে। রোগীকে রক্ত দেওয়ার পাশাপাশি অবশ্যই ‘আয়রন চিলেশন’ চিকিৎসাও নিতে হবে। তা না হলে রক্তে আয়রনের পরিমাণ বেড়ে গিয়ে আয়রনের বিষক্রিয়ায় ধীরে ধীরে রোগী মারা যান। ‘আয়রন চিলেশন’ চিকিৎসা অত্যন্ত ব্যয়বহুল বলে বাংলাদেশের অধিকাংশ রোগীই তা দীর্ঘদিন পর্যন্ত গ্রহণ করতে সক্ষম হয় না, তাঁরা শুধু মাসে মাসে রক্ত গ্রহণের মাধ্যমে তাঁদের চিকিৎসা সম্পন্ন করেন। ফলে এই রোগীদের দীর্ঘদিন বেঁচে থাকার সম্ভাবনা কমে যায়। এসব রোগীর আয়রনসমৃদ্ধ খাবার খাওয়ার ব্যাপারে থাকে বিধিনিষেধ। আর আয়রনসমৃদ্ধ ওষুধ খাওয়া যাবে না একদমই। প্রতিরোধের উপায় কোনো মা-বাবার একটি সন্তান যদি থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত হয়, তাহলে সেই মা যখন তাঁদের পরবর্তী সন্তানকে গর্ভে ধারণ করবেন, তখন তিনি তাঁর গর্ভের শিশুটিও থ্যালাসেমিয়ায় আক্রান্ত কি না, তা পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে জেনে নিতে পারেন। এটি জেনে নেওয়া যায় গর্ভকালীন প্রথম তিন মাসের মধ্যেই। আর বিয়ের আগেই পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে নিশ্চিত হওয়া উচিত, যেন দুজন থ্যালাসেমিয়া বাহকের মধ্যে বিয়ে না হয়। কারণ, দুজন থ্যালাসেমিয়া বাহকের মধ্যে বিয়ে হলে তাঁদের সন্তানের থ্যালাসেমিয়া হওয়ার আশঙ্কা অত্যন্ত বেশি। সাধারণত থ্যালাসেমিয়া বাহকের মধ্যে রোগের কোনো ধরনের লক্ষণ থাকে না। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে বাহক যখন গর্ভাবস্থায় থাকেন, তখন তাঁর রক্তশূন্যতা হলে তা আয়রন, ফলিক অ্যাসিড বা অন্য কোনো ওষুধ সেবনের মাধ্যমে ভালো হয় না। এ ছাড়া বাহকের তেমন কোনো সমস্যাই হয় না। থ্যালাসেমিয়া মূলত শিশুদের একটি রোগ। চিকিৎসক ছাড়াও সাধারণ মানুষের এ রোগ সম্পর্কে জানা উচিত। থ্যালাসেমিয়া প্রতিরোধে সচেতন হওয়া উচিত সবারই।
লেখক: চেয়ারম্যান, শিশু রক্তরোগ বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়।